‘হযরত আলীর বাণী’ বিষয়ক অব্যয় মিডিয়ার আজকের লিখায়, মূলত এবিষয়ে জগৎ বিখ্যাত মহান মনীষী হযরত আলীর উক্তি তুলে ধরা হয়েছে। ব্যক্তিজীবনের উত্থান পতনে অভিজ্ঞতা থেকে ‘হযরত আলীর বাণী’ গুলো আপনার সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করতে ও দিক নির্দেশনা দিবে, যা আমাদের জীবনে সফলতার দাঁড় গোড়ায় নিয়ে যায়।
তো, চলুন পাঠক দেখে নিই বিভিন্ন সময় ও প্রেক্ষাপটে ‘হযরত আলীর বাণী’ সমূহ।
হযরত আলীর বাণী
1. জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা যত বাড়বে , বক্তব্য তত কমবে ।
2. কারো সাথে বাক্যলাপ না হওয়া পর্যন্ত তাকে তুচ্ছ জ্ঞান করোনা।
3. অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয়
4. আত্মীয়ত্যাগী ধনী অপেক্ষা আত্মীয়বত্সল গরিব ভালো
5. বড়দের সম্মান করো , ছোটরা তোমাকে সম্মান করবে ।
6. বুদ্ধিমান লোক নিজে নত হয়ে বড় হয়, আর নির্বোধ ব্যক্তি নিজেকে বড় বলে অপদস্ত হয়।
7. জ্ঞানী ব্যক্তি আগে চিন্তা করে পরে কথা বলে, বোকা ব্যক্তি আগে কথা বলে পরে চিন্তা করে।
8. স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বড় সুখ আর কিছু নেই ।
9. যে ব্যক্তি কোরআন বুঝতে পেরেছে তার হাতে সকল জ্ঞানের চাবি এসে গেছে।
10. আত্মতুষ্টি নিশ্চিতভাবে নির্বুদ্ধিতার লক্ষণ।
11. ধন সম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ , দুর্যোগ এর মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদাপদের বাহন ।
12. হীনতম জ্ঞান জিহ্বায় থাকে এবং উচ্চমানের জ্ঞান কর্মের মাঝে প্রকাশ পায় ।
13. শত্রুরা শত্রুতা করতে কৌশলে ব্যর্থ হলে তারপর বন্ধুত্বের সুরত ধরে ।
14. মানুষের জ্ঞানের একটি হিংসাত্মক কাজ হলো আত্মম্ভরিতা।
15. মনে রেখো তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু ।
16. স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বড় সুখ আর কিছু নেই
17. জ্ঞানের মত সম্পদ আর নেই, অজ্ঞতার মতন দারিদ্র আর নেই।
18. অল্প বিদ্যায় আমল বিনষ্ট হয়। শুদ্ধ জ্ঞানই আমলের পুর্ব শর্ত।
19. কৃপণতা সকল বদভ্যাসের সম্মিলিত রুপ। এটা এমনি এক লাগাম যা দ্বারা যে কোন অন্যায়ের দিকে টেনে নেওয়া চলে।
20. রাজ্যের পতন হয় দেশ হতে সুবিচার উঠে গেলে , কারণ সুবিচারের রাজ্য স্থায়ী হয় , সুবিচারক এর কোন বন্ধু দরকার হয় না ।
21. হীন ব্যক্তির সম্মান করা ও সম্মানীয় ব্যক্তির অপমান করা একই প্রকার দোষের ।
শেষ কথা (হযরত আলীর বাণী)
আশা করছি অব্যয় মিডিয়ার আজকের এই লিখাটি, ‘হযরত আলীর বাণী’ আপনাদের জীবনে চলার পথে অনুপ্রেরণা জোগাবে ও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।