কার্ল মার্কসের উক্তি ভবিষ্যদবানী ও স্ট্যাটাস – যে উক্তিগুলো আজও চির অম্লান

কার্ল মার্কসের উক্তি
কার্ল মার্কসের উক্তি

কার্ল মার্কসের উক্তি

 

ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি করে। প্রথমে মর্মান্তিক ঘটনার দ্বারা আর দ্বিতীয় একটা রসিকতার দ্বারা।

আমলাতন্ত্রের জন্য, বিশ্ব কেবলমাত্র একটা ম্যানিপুলেশনের বস্তু

বিপ্লব ইতিহাসের ইঞ্জিন

মূলধন, শ্রমিকের স্বাস্থ্য ও তার দীর্ঘ জীবনকে ততক্ষন অবধি অবহেলা করে যতক্ষন না সেটার উপর সমাজের কোনো চাপ থাকে

একটি জাতি স্বাধীন হতে পারে না এবং একই সাথে অন্য জাতির উপর অত্যাচার চালিয়ে যেতে পারে। জার্মানির নিপীড়ন থেকে পোল্যান্ডকে মুক্তি না দিয়ে জার্মানির মুক্তি ঘটতে পারে না।

সামাজিক প্রগতি, সমাজে মহিলাদের অবস্থানের মাধ্যমে মাপা যেতে পারে।

পুঁজিবাদী সমাজে মূলধন সর্বদা স্বতন্ত্র ও ব্যক্তিগত | যদিও জীবিত ব্যক্তি নির্ভরশীল এবং তার কোনো ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য নেই

কার্ল মার্কসের উক্তি
কার্ল মার্কসের উক্তি

পুঁজিবাদীরা উৎপাদনের প্রযুক্তিকে বিকাশ করে আর নানা ধরনের প্রক্রিয়াকে সম্পূর্ণ সমাজে মিশিয়ে দেয় | এইসব তারা করে সম্পত্তির মূল স্রোত, মাটি আর শ্রমিকদের সম্পূর্ণ শোষন করে

বাঁচতে আর লিখতে হলে, লেখককে সর্বদা অর্থ উপার্জন করা উচিত | কিন্তু কোনো ক্ষেত্রেই তাঁর অর্থ উপার্জনের জন্য শুধু বাঁচা আর লেখা উচিত নয়

যন্ত্রচালিত মেশিন অলস মানুষের সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

শান্তির অর্থ সাম্যবাদের বিরোধিতা করা নয়।

কমিউনিজম হ’ল ইতিহাসের ধাঁধা এবং এটি নিজেই এই সমাধান হতে জানে।

গণতন্ত্রই সমাজতন্ত্রের একমাত্র পথ।

জমে, জমে! ইনি মূসা ও নবীগণ!

কারণ সবসময় বিদ্যমান ছিলো কিন্তু সেটা সর্বদা সঠিক অবস্থায় ছিলোনা

পুঁজিবাদ: একজনকে মাছ ধরতে শেখান, তবে তিনি যে মাছ ধরেন তা তার নয়। তারা তাকে মাছের জন্য অর্থদানকারী ব্যক্তির অন্তর্ভুক্ত এবং যদি সে ভাগ্যবান হয় তবে তার নিজের জন্য কয়েকটি মাছ কেনার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ বেতন দেওয়া যেতে পারে

মানসিক ব্যথার একমাত্র প্রতিষেধক শারীরিক ব্যথা।

শ্রেণিহীন সমাজ হলো সমাজ ব্যবস্থার শেষ পর্যায়

অর্থ হল পুঁজিপতিদের হাতে শ্রমিক শোষণের হাতিয়ার।

আগের সমস্ত সমাজ ব্যবস্থার ইতিহাস, শ্রেণী সংগ্রামেরই ইতিহাস ছিলো

একটামাত্র ভূতই ইউরোপকে ব্যস্ত করে তুলছে – সাম্যবাদের ভূত